জমি কেনার আগে করণীয়
আমরা অনেকেই নিজের প্রয়োজনে অথবা আত্মীয় স্বজনদের প্রয়োজনে জমি ক্রয়-বিক্রয় করি। কিন্তু অনেকেই জমি কেনার জন্য কি করা উচিত, কি ডকুমেন্ট দেখা উচিত তা জানি না।
জমি কেনার ক্ষেত্রে প্রথমেই আমাদের যে বিষয়টি দেখা দরকার তা হল জমি আমি যার কাছ থেকে কিনব তার মালিকানা ঠিক আছে কিনা। অর্থাৎ আমি যার সাথে জমি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে কথা বলছি সে-ই জমির প্রকৃত মালিক কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া জরুরি। এর পরেই যে বিষয়টি আসে তা হল হাল রেকর্ড অনুযায়ী খাতিয়ান ও দাগ নম্বর ঠিক আছে কিনা।
এ বিষয়গুলো আমরা নিকটস্থ তহসিল অফিস থেকে জেনে নিতে পারি। আর যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি আসে তা হল যিনি জমির বিক্রেতা তার প্রাপ্য অংশ ঠিক আছে কিনা? এরপরে রেন্ট সার্টিফিকেট মামলা আছে কিনা? ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা আছে কিনা, তা না হলে খাজনার একটি বড় অঙ্কের টাকা আপনার ঘাড়ে এসে পরতে পারে।
যে জমিটি কিনছেন সেটির ভায়া দলিল (রেফারেন্স) দলিল আছে কিনা সেটিও জেনে নিবেন। এছাড়াও জমিটি নামজারি/খারিজ করা আছে কিনা, খাস জমি কিনা, অর্পিত সম্পত্তি/পরিত্যাক্ত জমি কিনা, সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের অংশ কিনা, কোনো প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ কিনা এটাও জেনে নিতে হবে।
বাংলাদেশে নৃ-তাত্তিক গোষ্ঠীর সম্পত্তি বিক্রয় করার ক্ষেত্রে কিছু বিধি নিষেধ আছে, সেই কারণে আমি যদি তাদের কাছ থেকে কোনো সম্পত্তি কিনতে চাই তাহলে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের বিক্রয় অনুমতিপত্র আছে কিনা সেটিও যাচাই করে নিতে হবে।
আর একটি বিষয় দেখে নিতে হবে যে, যে সম্পত্তিটি কেনা হচ্ছে সেটি কোনো নাবালকের সম্পত্তি কিনা, যদি কোনো নাবালকের সম্পত্তি হয় তাহলে নাবালকের সম্পত্তি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কোনো বৈধ ওয়ারিশগণ ঠিক করা আছে কিনা সেটিও দেখে নিতে হবে।
সুতরাং আমরা যে জমিই কিনিনা কেন উপরের বিষয়গুলো যদি বিবেচনায় রাখি তাহলে আমাদের প্রতারিত হবার সম্ভাবনা কম থাকবে।
জমি কেনার ক্ষেত্রে প্রথমেই আমাদের যে বিষয়টি দেখা দরকার তা হল জমি আমি যার কাছ থেকে কিনব তার মালিকানা ঠিক আছে কিনা। অর্থাৎ আমি যার সাথে জমি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে কথা বলছি সে-ই জমির প্রকৃত মালিক কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া জরুরি। এর পরেই যে বিষয়টি আসে তা হল হাল রেকর্ড অনুযায়ী খাতিয়ান ও দাগ নম্বর ঠিক আছে কিনা।
এ বিষয়গুলো আমরা নিকটস্থ তহসিল অফিস থেকে জেনে নিতে পারি। আর যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি আসে তা হল যিনি জমির বিক্রেতা তার প্রাপ্য অংশ ঠিক আছে কিনা? এরপরে রেন্ট সার্টিফিকেট মামলা আছে কিনা? ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা আছে কিনা, তা না হলে খাজনার একটি বড় অঙ্কের টাকা আপনার ঘাড়ে এসে পরতে পারে।
যে জমিটি কিনছেন সেটির ভায়া দলিল (রেফারেন্স) দলিল আছে কিনা সেটিও জেনে নিবেন। এছাড়াও জমিটি নামজারি/খারিজ করা আছে কিনা, খাস জমি কিনা, অর্পিত সম্পত্তি/পরিত্যাক্ত জমি কিনা, সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের অংশ কিনা, কোনো প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ কিনা এটাও জেনে নিতে হবে।
বাংলাদেশে নৃ-তাত্তিক গোষ্ঠীর সম্পত্তি বিক্রয় করার ক্ষেত্রে কিছু বিধি নিষেধ আছে, সেই কারণে আমি যদি তাদের কাছ থেকে কোনো সম্পত্তি কিনতে চাই তাহলে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের বিক্রয় অনুমতিপত্র আছে কিনা সেটিও যাচাই করে নিতে হবে।
আর একটি বিষয় দেখে নিতে হবে যে, যে সম্পত্তিটি কেনা হচ্ছে সেটি কোনো নাবালকের সম্পত্তি কিনা, যদি কোনো নাবালকের সম্পত্তি হয় তাহলে নাবালকের সম্পত্তি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কোনো বৈধ ওয়ারিশগণ ঠিক করা আছে কিনা সেটিও দেখে নিতে হবে।
সুতরাং আমরা যে জমিই কিনিনা কেন উপরের বিষয়গুলো যদি বিবেচনায় রাখি তাহলে আমাদের প্রতারিত হবার সম্ভাবনা কম থাকবে।
Comments
Post a Comment